Answer 1

প্রথমত, ইন্টারনেট হচ্ছে একটি উন্নতমানের জ্ঞান ভান্ডারের প্লাটফর্ম । আজকাল পড়াশোনা থেকে শুরু করে মানুষের জীবনের যাবতীয় কাজের নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে ইন্টারনেটে । এখানে আপনি ১ম শ্রেনী থেকে নিয়ে ডিগ্রি, অনার্স, মাস্টার্স এর যাবতীয় বই, ইতিহাস, প্রশ্ন ও উত্তর পাবেন । তাই মানুষ পড়াশোনাতে ইন্টারনেট ব্যবহার করে ।

Answer 2

শিক্ষায় ইন্টারনেট ব্যবহারের অনেক উপকারিতা আছে, যা শিক্ষার ক্ষেত্রে প্রতিবিদ্ধিমূলক ও উন্নতি সাধনে সাহায্য করে। নিম্নলিখিত কিছু উপকারিতা উল্লেখ করা হল:

আরো জানুন: https://oxygencylindergulshan.com/

ব্যাপক শিক্ষা সুযোগ: ইন্টারনেটে শিক্ষা সুযোগ সম্পর্কের সাথে সাথে সর্বাধিক আপেক্ষিক উপস্থিতি সরবরাহ করে। শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন অনলাইন শিক্ষা প্ল্যাটফর্মে অধ্যয়ন করতে পারেন এবং বিশেষজ্ঞদের সাথে অনলাইন শ্রেণীবদ্ধ হতে পারেন।

বিশেষজ্ঞ তথ্যের অ্যাক্সেস: ইন্টারনেটে পাবলিক লাইব্রেরিস, পুস্তকের ডেটাবেস, শিক্ষা সাইট, এবং অনলাইন শিক্ষা মাধ্যমে বিভিন্ন বিষয়ে বিশেষজ্ঞতা অর্জন করা সম্ভব।

স্বল্প ব্যয়ে শিক্ষা সাধানো: অনলাইন শিক্ষা সাধানো মূল্যবান শিক্ষা সুযোগ সরবরাহ করে, যেটি অধ্যায়ন বই, যাচাইযোগ্য তথ্য, এবং স্বল্প অনলাইন কোর্সের মাধ্যমে বেশিরভাগ সময়ে খুব কম খরচে সাধারণ মানের শিক্ষা সুযোগ সরবরাহ করে।

শিক্ষা এবং শিক্ষকের সম্প্রেষণ: শিক্ষা প্রদানে ইন্টারনেটের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা সাহায্য পেতে পারেন এবং শিক্ষকরা বৃদ্ধি করে তাদের ছাত্রদের সাথে সংযোগ করতে পারেন।

বৈচিত্রিকতা এবং শিক্ষা: ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিশেষজ্ঞতা সম্পর্কে প্রাপ্ত তথ্য এবং বিশেষজ্ঞের প্রতিবাদ সম্মতি সরবরাহ করে, এটি অধ্যায়নের ক্ষেত্রে বৈচিত্রিকতা বাড়াতে সাহায্য করে।

স্বল্প সময়ে শিক্ষা সুযোগ: ইন্টারনেটে প্রদানকৃত ক্লাস এবং অনলাইন কোর্সের মাধ্যমে শিক্ষা প্রাপ্ত করা সম্ভব, এটি প্রতিটির জন্য সার্থক ও সময়সাপেক্ষ তাকে সরবরাহ করে।

অনলাইন স্রেবনে উপকারিতা: অনলাইন শিক্ষা এবং বিভিন্ন শিক্ষা প্ল্যাটফর্মে প্রাপ্ত দক্ষতা এবং শিক্ষার প্রয়োজন বা অনুভব করার সুযোগ সরবরাহ করে।

এই উপকারিতা সমূহ যদি সঠিকভাবে ব্যবহার করা হোক, তাহলে ইন্টারনেটের মাধ্যমে শিক্ষা সুযোগগুলি বেশিরভাগ ব্যক্তির শিক্ষা এবং সাক্ষরতার স্তর বাড়াতে সাহায্য করতে পারে।