person
!
প্রোফাইল আপডেট

প্রশান্ত এবং আটলান্টিক মহাসাগরের পানি কখনো মিশে না কেন?

"বিজ্ঞান ও প্রকৌশল" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন (বিশারদ) (3,542 পয়েন্ট) 1,294 বার প্রদর্শিত

লিংক কপি হয়েছে!

1 উত্তর

0 পছন্দ 0 অপছন্দ
আটলান্টিক মহাসাগর ও প্রশান্ত মহাসাগরের জল একসাথে মেশে না কেনো??

যখন দুটি তরল একসাথে হয় তখন তারা তাদের উপাদানগত ভিন্নতার উপর ভিত্তি করে খুব দ্রুত একে অপরের সাথে মিশে যায়, মিশতে সময় নেয় বা একেবারেই মিশে না। এই মিশে যাওয়া বা না মেশার ব্যাপারটা সেই দুটি তরল পদার্থের বেশ কিছু গুণাবলীর উপর নির্ভর করে, যেমন, তাপমাত্রা, ঘনত্ব, প্রবাহের হার (ফ্লো ভলিউম), প্রবাহের দিক, খনিজ বা অন্যান্য অপদ্রব্যের পরিমাণ, রাসায়নিক গঠন ইত্যাদি। এই পার্থক্য বা পার্থক্যগুলো যতো বেশি হবে, তরলের দুটি ভিন্ন ধারা মিশতে তত বেশি সময় নেবে। বাড়িতে আমরা সাধারণ পেনের কালি এবং জল নিয়ে খুব সহজেই নিজেরাও পরীক্ষাটা করতে পারি। গরম জলে যতো সহজে পেনের কালি মিশে যাবে, ঠাণ্ডা জলে তার চেয়ে অনেক বেশি সময় লাগবে। অল্প কালি দিলে মিশতে যতো সময় লাগবে, বেশি পরিমাণ দিলে তার চেয়ে অনেক বেশি সময় লাগবে। 

দুটো সাগরের জলের না মিশে যাওয়ার যে ব্যাপারটা, সেটাও এমনই সাধারণ একটি ঘটনা এবং এটা প্রথম নজরে আসে “কেন ব্রুল্যান্ড” নামক এক প্রফেসরের তোলা গালফ অফ আলাস্কার এক ছবির মাধ্যমে, যেটা তিনি তারা গবেষণার কাজে তুলেছিলেন, ২০০৭ এ। সে ছবিতে দেখা যায়, একটা নদী গালফ অফ আলাস্কায় গিয়ে পড়ার পর সেটার জল না মিশে সাগরের জলের পাশাপাশি অনেকদূর প্রবাহিত হতে থাকে।  নদীর জলে উপস্থিত অতিরিক্ত আয়রন এবং পলিমাটির কারণে সৃষ্ট ঘনত্বের ভিন্নতার কারণে সেটা মোহনায় গিয়ে সাগরের জলের সাথে সরাসরি এবং দ্রুত মিশে যেতে পারে না, বরং অনেকটা সময় পাশাপাশি চলছে বলে মনে হয়।
উত্তর প্রদান করেছেন (বিশারদ) (3,542 পয়েন্ট)

সংশ্লিষ্ট প্রশ্নগুচ্ছ

0 টি উত্তর
"সাধারণ" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন ইফতেখার নাইম (জ্ঞানী) (637 পয়েন্ট)
1 উত্তর
"সাধারণ জ্ঞান" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Robiul Islam Raby (বিশারদ) (2,083 পয়েন্ট)
2 টি উত্তর
"সাধারণ জ্ঞান" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন মো অনিক (প্রতিভাবান) (5,556 পয়েন্ট)

18,647 টি প্রশ্ন

19,511 টি উত্তর

2,577 টি মন্তব্য

103,439 জন সদস্য

-: ই-নলেজ আইডিয়া :-

এক প্ল্যাটফর্মে কন্টেন্ট/লেখার কপিরাইট সুরক্ষা, স্বীকৃতি আর ফ্রী প্রমোশন!

লেখালেখির কেন্দ্রীয় প্ল্যাটফর্ম আপনার ধারণাটাই বদলে দিবে! (পড়ুন...)

আপনি কি জানেন—প্রতি সেকেন্ডে কারও না কারও লেখা চুরি হচ্ছে? আপনার লেখাগুলো কি নিরাপদ? যখন লেখা ছড়িয়ে থাকে—সোশ্যাল মিডিয়া, ব্লগ কিংবা সংবাদপত্রে—হযবরল অগোছালো অবস্থায়… তখন একদিকে চুরির ভয়, অন্যদিকে লেখক হারান নিজের পরিচয়। প্রমাণও থাকে না। পাঠকও বা কিভাবে পাবে মূল লেখকের সংস্পর্শ?

ই-নলেজ আইডিয়া—আপনার কেন্দ্রীয় লেখালেখির ঠিকানা। প্রতিটি লেখার জন্য থাকছে ভেরিফাইড পোষ্ট আইডি (eID), আর আপনার জন্য কেন্দ্রীয় লেখক আইডি নম্বর—যেটা ব্যবহার করতে পারেন Bio, CV, কিংবা বই-র রেফারেন্সে। আর ই-আইডি(eID) জুড়ে দিবেন প্রতিটি লেখার সঙ্গে। (যেমন- পোষ্ট eID: ১২৩ ; #eID_123 #enolej)। ফলে কপিরাইট সুরক্ষা থাকবে নিশ্চিত, আর পাঠক থাকবে মূল লেখকের সংস্পর্শে। আর ভেরিফাই হলে করতে পারবেন আপনার পেজ কিংবা ব্লগ এর ফ্রী প্রমোশন!

আপনার লেখক প্রোফাইলেই থাকবে আপনার আর্কাইভ—সব লেখা, ব্যাজ, পয়েন্ট, স্বীকৃতি আর পাঠকের প্রতিক্রিয়া সুশৃঙ্খলভাবে গোছানো।

এখানে আপনি একা নন, পাচ্ছেন লেখক কমিউনিটি। বিভিন্ন জায়গায়, বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে হাজারো লেখক ছড়িয়ে থাকলেও কেন্দ্রীয় প্ল্যাটফর্ম একটাই—যেখানে আপনার স্বত্ব, স্বীকৃতি আর অবস্থান সুরক্ষিত। কেউ কারও eID নকল করতে পারবেনা, কেন্দ্রীয় সোর্স একটাই। এখানেই থাকছে লেখক র‍্যাংক—যেখানে তুলনায় ঝলমল করে উঠবে আপনার কৃতিত্ব।

এটাই আপনার কেন্দ্রীয় ঠিকানা। ভেরিফাই করুন আজই—আপনার লেখাকে দিন স্থায়ী সুরক্ষা।

বিস্তারিত পূর্ণ নির্দেশনা দেখুন পূর্ণ নির্দেশনা [Full Guideline]

ই-নলেজ আইডিয়া – লেখালেখির কেন্দ্রীয় প্ল্যাটফর্ম!

ই-নলেজ কুয়েরি বাংলা ভাষায় সমস্যা সমাধানের একটি নির্ভরযোগ্য ওয়েবসাইট। এখানে আপনি প্রশ্ন-উত্তর করার মাধ্যমে নিজের সমস্যার সমাধানের পাশাপাশি দিতে পারেন অন্যদের সমস্যার নির্ভরযোগ্য সমাধান! বিভিন্ন ব্যক্তিগত সমস্যা, পড়ালেখা, ধর্মীয় ব্যাখ্যা, বিজ্ঞান বিষয়ক, সাধারণ জ্ঞান, ইন্টারনেট, দৈনন্দিন নানান সমস্যা সহ সকল বিষয়ে প্রশ্ন-উত্তর করতে পারবেন! প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার পাশাপাশি অনলাইনে বাংলা ভাষায় উন্মুক্ত তথ্যভান্ডার গড়ে তোলা আমাদের লক্ষ্য!
তাই আজই যুক্ত হোন ই-নলেজে আর বাড়িয়ে দিন আপনার জ্ঞানের গভীরতা...!
Empowering Novel Learners with Joy (Enolej)


...